"এই শ্রবণের প্রক্রিয়াটি খুব সুন্দর। চৈতন্য মহাপ্রভু এই পন্থাটি অনুমোদন করেছেন। শুধুমাত্র শ্রাবনের দ্বারাই। আমাদের খুব উচ্চ শিক্ষিত অথবা বেদান্ত দর্শন এ পন্ডিত হওয়ার প্রয়োজন নেই। তুমি যে কেউ হউ না কেন, তাতে কিছু আসে যায় না, তুমি তোমার জায়গায় অবস্থান করো। খুব সরলভাবে কেবলমাত্র শ্রবণ করতে চেষ্টা করো, আর এই শ্রবণের মাধ্যমেই সবকিছু... স্বয়মেব স্ফূরত্যদঃ ( চৈ. চ. মধ্য ১৭.১৩৬)। কারণ পন্থাটি হচ্ছে এই, যে যতক্ষণ পর্যন্ত না ভগবান নিজেকে প্রকাশ করছেন, ততক্ষন আমরা তাঁকে বুঝতে বা দেখতে পারবোনা। এই প্রকাশটি হবে, যদি আমরা বিনয়ী হয়ে শ্রবণ করি। আমরা হয়তো বুঝতে নাও পারি, কিন্তু শুধুমাত্র শ্রবণের দ্বারাই আমরা জীবনের ঐ পর্যায়ে উপনীত হতে পারি। "
|