"বনে কিছু সমস্যা ছিল কারণ কংস শ্রীকৃষ্ণের পেছনে লেগে ছিল, তাকে হত্যা করবে বলে। সে তার নিজের লোকদের পাঠাচ্ছিল। তো কিছু অসুর আসবে, অঘাসুর, বেকসুর, এবং শ্রীকৃষ্ণ তাদের হত্যা করে দেবেন। এবং ছেলেরা এসে সেই গল্প মায়েদের কাছে বলবে। 'ও, মাতা! এরকম এরকম ঘটনা ঘটেছে এবং শ্রীকৃষ্ণ তাকে হত্যা করে দিয়েছে!" "খুব" (হাসি)। মা বলবে, 'ও কৃষ্ণ সে তো খুব বিশ্বয়কর!' সুতরাং শ্রীকৃষ্ণ তাদের আনন্দ প্রদান করতেন। ব্যাস। মা শ্রীকৃষ্ণের কথা বলছে, ছেলে শ্রীকৃষ্ণের কথা বলছে। তাই তারা শ্রীকৃষ্ণকে ছাড়া কিছু জানতোনা। কৃষ্ণ। যখনি কোনো সমস্যা হবে, 'ও কৃষ্ণ'। কোথাও আগুন লাগলে, 'ও কৃষ্ণ'। সেটা বৃন্দাবনের সৌন্দর্য। তাদের মন শ্রীকৃষ্ণে মগ্ন। তথ্যের দ্বারা নয়। কিছু বোঝার দ্বারা নয়, কেবল প্রেম। 'কৃষ্ণ আমাদের গ্রামের ছেলে, আমাদের পরিবারে, আমাদের বন্ধু, আমাদের প্রেমিক, আমাদের প্রভু।' যেকোনো ভাবে কৃষ্ণ।"
|