BN/661126 প্রবচন - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু নিউ ইয়র্ক: Difference between revisions
(Created page with "Category:BN/Bengali - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু Category:BN/অমৃতবিন্দু - ১৯৬৬ Categor...") |
No edit summary |
||
Line 2: | Line 2: | ||
[[Category:BN/অমৃতবিন্দু - ১৯৬৬]] | [[Category:BN/অমৃতবিন্দু - ১৯৬৬]] | ||
[[Category:BN/অমৃতবিন্দু - নিউ ইয়র্ক]] | [[Category:BN/অমৃতবিন্দু - নিউ ইয়র্ক]] | ||
{{Audiobox_NDrops|BN/Bengali - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু|<mp3player>https://s3.amazonaws.com/vanipedia/Nectar+Drops/661126CC-NEW_YORK_ND_01.mp3</mp3player>|"বৈদিক জ্ঞান শ্রৌত পন্থার মধ্য দিয়ে আসছিল। তখন বইয়ের কোন প্রয়োজন ছিল না। কিন্তু যখন পাঁচ হাজার বছর পূর্বে এই কলিযুগ শুরু হলো, তখন তা লিপিবদ্ধ করা | <!-- BEGIN NAVIGATION BAR -- DO NOT EDIT OR REMOVE --> | ||
{{Nectar Drops navigation - All Languages|Bengali|BN/661125 প্রবচন - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু নিউ ইয়র্ক|661125|BN/661127 প্রবচন - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু নিউ ইয়র্ক|661127}} | |||
<!-- END NAVIGATION BAR --> | |||
{{Audiobox_NDrops|BN/Bengali - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু|<mp3player>https://s3.amazonaws.com/vanipedia/Nectar+Drops/661126CC-NEW_YORK_ND_01.mp3</mp3player>|"বৈদিক জ্ঞান শ্রৌত পন্থার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে আসছিল। তখন বইয়ের কোন প্রয়োজন ছিল না। কিন্তু যখন পাঁচ হাজার বছর পূর্বে এই কলিযুগ শুরু হলো, তখন তা নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে লিপিবদ্ধ করা হলো। প্রথমে শুধুমাত্র একটি বেদ, অথর্ববেদ ছিল। তখন ব্যাসদেব সহজ করার জন্য একে চার ভাগে বিভক্ত করলেন এবং তাঁর বিভিন্ন শিষ্যদের উপর এক একটি বেদের শিক্ষার দায়িত্বভার অর্পণ করলেন। এরপর তিনি আবার মহাভারত, পুরাণ সমূহ রচনা করলেন শুধুমাত্র বৈদিক জ্ঞানকে সাধারণ মানুষের কাছে বিভিন্ন উপায়ে সহজবোধ্য করে তোলার জন্য।"|Vanisource:661126 - Lecture CC Madhya 20.124-125 - New York|৬৬১১২৬ - প্রবচন চৈ.চ. মধ্য ২০.১২৪-১২৫ - নিউ ইয়র্ক}} |
Latest revision as of 13:57, 29 November 2020
BN/Bengali - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু |
"বৈদিক জ্ঞান শ্রৌত পন্থার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে আসছিল। তখন বইয়ের কোন প্রয়োজন ছিল না। কিন্তু যখন পাঁচ হাজার বছর পূর্বে এই কলিযুগ শুরু হলো, তখন তা নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে লিপিবদ্ধ করা হলো। প্রথমে শুধুমাত্র একটি বেদ, অথর্ববেদ ছিল। তখন ব্যাসদেব সহজ করার জন্য একে চার ভাগে বিভক্ত করলেন এবং তাঁর বিভিন্ন শিষ্যদের উপর এক একটি বেদের শিক্ষার দায়িত্বভার অর্পণ করলেন। এরপর তিনি আবার মহাভারত, পুরাণ সমূহ রচনা করলেন শুধুমাত্র বৈদিক জ্ঞানকে সাধারণ মানুষের কাছে বিভিন্ন উপায়ে সহজবোধ্য করে তোলার জন্য।" |
৬৬১১২৬ - প্রবচন চৈ.চ. মধ্য ২০.১২৪-১২৫ - নিউ ইয়র্ক |