BN/710218 প্রবচন - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু গোরক্ষপুর: Difference between revisions

Latest revision as of 23:35, 12 May 2020

Previous Nectar Drop 710217d

Next Nectar Drop 710218b

BN/Bengali - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু

এই জগতে আনন্দের একটি প্রতিফলন রয়েছে, ব্রহ্মানন্দের, কিন্তু সেটি ক্ষণস্থায়ী এবং অনিত্য। সুতরাং শাস্ত্রে বলা হয়েছে যে ,"রমন্তে যোগিনোহনন্তে"- যাঁরা যোগী...যোগী মানে তাঁরাই যাঁরা চিন্ময় স্থিতি উপলব্ধি করছেন, তাঁদের যোগী বলা হয়েছে। তাঁদেরকে তিন প্রকারে বিভক্ত করা যেতে পারে - জ্ঞানী, হঠযোগী, ভক্তিযোগী। তাঁদের সকলকে যোগী বলা হয়। তাই "রমন্তে যোগিনোহনন্তে"- অসীমকে (ভগবান) স্পর্শ করাই হচ্ছে যোগীর আনন্দের মূল লক্ষ্য।

৭১০২১৮ - প্রবচন - গোরক্ষপুর

@@ Line 2: / Line 2: @@
 [[Category:BN/অমৃতবিন্দু - ১৯৭১]]
 [[Category:BN/অমৃতবিন্দু - গোরক্ষপুর]]
-{{Audiobox_NDrops|BN/Bengali - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু|<mp3player>https://s3.amazonaws.com/vanipedia/Nectar+Drops/710218LE-GORAKHPUR_ND_01.mp3</mp3player>|এখন,এই জগতে,আনন্দের একটি প্রতিচ্ছবি রয়েছে,যেটি হলো ব্রহ্মানন্দ,কিন্তু সেটি ক্ষণস্থায়ী এবং অনিত্য।সুতরাং শাস্ত্রে বলা হয়েছে যে ,"রমন্ত্যে যোগীনহস্তে"-যোগী মানে তাঁরাই যাঁরা পারমার্থিক জ্ঞান উপলব্ধি করছেন। যোগী আবার তিন প্রকার হতে পারে-জ্ঞানী,হঠযোগী,ভক্তিযোগী।এনারা সকলেই যোগী।তাই,"রমন্ত্যে যোগীনহস্তে"- যোগীর আনন্দের মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত অসীম অর্থাৎ ভগবানকে উপলব্ধি করা।  |Vanisource:710218 - Lecture - Gorakhpur|৭১০২১৮  - প্রবচন - গোরক্ষপুর}}
+<!-- BEGIN NAVIGATION BAR -- DO NOT EDIT OR REMOVE -->
+{{Nectar Drops navigation - All Languages|Bengali|BN/710217d প্রবচন - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু গোরক্ষপুর|710217d|BN/710218b প্রবচন - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু গোরক্ষপুর|710218b}}
+<!-- END NAVIGATION BAR -->
+{{Audiobox_NDrops|BN/Bengali - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু|<mp3player>https://s3.amazonaws.com/vanipedia/Nectar+Drops/710218LE-GORAKHPUR_ND_01.mp3</mp3player>|এই জগতে আনন্দের একটি প্রতিফলন রয়েছে, ব্রহ্মানন্দের, কিন্তু সেটি ক্ষণস্থায়ী এবং অনিত্য। সুতরাং শাস্ত্রে বলা হয়েছে যে ,"রমন্তে যোগিনোহনন্তে"- যাঁরা যোগী...যোগী মানে তাঁরাই যাঁরা চিন্ময় স্থিতি উপলব্ধি করছেন, তাঁদের যোগী বলা হয়েছে। তাঁদেরকে তিন প্রকারে বিভক্ত করা যেতে পারে - জ্ঞানী, হঠযোগী, ভক্তিযোগী। তাঁদের সকলকে যোগী বলা হয়। তাই "রমন্তে যোগিনোহনন্তে"- অসীমকে (ভগবান) স্পর্শ করাই হচ্ছে যোগীর আনন্দের মূল লক্ষ্য।  |Vanisource:710218 - Lecture - Gorakhpur|৭১০২১৮  - প্রবচন - গোরক্ষপুর}}