BN/751018 প্রাতঃ ভ্রমণ - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু জোহানেসবার্গ: Difference between revisions
(Created page with "Category:BN/Bengali - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু Category:BN/অমৃতবিন্দু - ১৯৭৫ Categor...") |
(No difference)
|
Revision as of 12:17, 2 September 2020
BN/Bengali - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু |
"একবার তুমি একটা পাপকর্ম করে ফেলেছ, মাতৃগর্ভে ভ্রূণ হত্যা করেছ, 'ঠিক আছে, এখন বন্ধ কর'। 'না, আবার।' তৃপ্যয়ন্তি নেহ কৃপনা (শ্রীমদ্ভাগবতম ৭.৯.৪৫)। সে কখনো তৃপ্ত হয়না। সে জানে যে এর ফলে কষ্ট পেতে হবে। তবুও সে থামতে চায় না। তাই একজন সংযত ব্যক্তি....একজন মানুষের সংযত হওয়ার শিক্ষা লাভ করা উচিৎ, মনে করেন 'এখন আমাকে এই চুলকানিটা সহ্য করতে দাও, তাহলেই হবে, তাহলে আমি অনেক সমস্যা থেকে মুক্ত থাকতে পারব।' এটা হচ্ছে জ্ঞান। বদমাশ হও। আরো আরো বদমাশ হও, আর কষ্ট পাও, এটাই কি সভ্যতা? মানুষকে শুধু বদমাশ বানানো, কষ্ট পাওয়া আর আত্মহত্যা করা? তাদেরকে শুধু জানাও যে তারা এমন একটা সভ্যতা তৈরি করেছে যা শুধু কষ্ট দেয় আর বদমাশ বানায়। এই যা। বদমাশ না হলে কষ্ট পাবে কি করে? তাই বদমাশ থাক আর কষ্ট পাও। এটা হচ্ছে প্রকৃতির আয়োজন যে, 'হে জীবাত্মা, তুমি শ্রীকৃষ্ণকে ভুলে গেছ। ঠিক আছে, আমার নিয়ন্ত্রণে আসো। বদমাশ হউ, বদমাশ থাক আর কষ্ট পাও। দৈবী হ্যেষা গুণময়ী মম মায়া (শ্রীমদ্ভাগবদ্গীতা ৭.১৪)। তো প্রকৃতি এরকম কেন করছে? "শ্রীকৃষ্ণের নিকট আত্মসমর্পণ কর নতুবা এভাবেই কষ্ট পেতে থাক।" এটাই প্রকৃতির ধরণ।" |
৭৫১০১৮ - প্রাতঃ ভ্রমণ - জোহানেসবার্গ |