BN/751128 প্রবচন - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু দিল্লী: Difference between revisions
(Created page with "Category:BN/Bengali - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু Category:BN/অমৃতবিন্দু - ১৯৭৫ Categor...") |
(Vanibot #0025: NectarDropsConnector - update old navigation bars (prev/next) to reflect new neighboring items) |
||
| Line 2: | Line 2: | ||
[[Category:BN/অমৃতবিন্দু - ১৯৭৫]] | [[Category:BN/অমৃতবিন্দু - ১৯৭৫]] | ||
[[Category:BN/অমৃতবিন্দু - দিল্লী]] | [[Category:BN/অমৃতবিন্দু - দিল্লী]] | ||
<!-- BEGIN NAVIGATION BAR -- DO NOT EDIT OR REMOVE --> | |||
{{Nectar Drops navigation - All Languages|Bengali|BN/751124 প্রবচন - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু বোম্বে|751124|BN/760102 প্রবচন - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু মাদ্রাজ|760102}} | |||
<!-- END NAVIGATION BAR --> | |||
{{Audiobox_NDrops|BN/Bengali - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু|<mp3player>https://s3.amazonaws.com/vanipedia/Nectar+Drops/751128SB-DELHI_ND_01.mp3</mp3player>|"সুতরাং বেদ মানে হচ্ছে জ্ঞান। তুমি সব ধরণের জ্ঞানই বেদসমূহ থেকে পেতে পারো, জাগতিক এবং পারমার্থিক। তাই একে বলা হয় বেদ, জ্ঞান। সেই জ্ঞানবৃক্ষের পরিপক্ব ফলটি হচ্ছে শ্রীমদ্ভাগবত। চার বেদ, আঠারটি পুরাণ, একশত আটটি উপনিষদ, তারপর বেদান্ত সূত্র এবং মহাভারত, যার মধ্যে ভগবদগীতাকে রাখা হয়েছে, ইত্যাদি রচনার পর ব্যাসদেব শ্রীমদ্ভাগবত রচনা করেছেন। এই সমস্ত বৈদিক সাহিত্যসমূহ রচনা করার পরও তিনি সন্তুষ্ট হতে পারেন নি। তারপর তাঁর গুরুদেব তাঁকে পরমেশ্বর ভগবানের লীলাসমূহ বর্ণনা করার নির্দেশ দিলেন। সেইটি হচ্ছে শ্রীমদ্ভাগবত।"|Vanisource:751128 - Lecture SB 05.05.01 - Delhi|৭৫১১২৮ - শ্রীমদ্ভাগবত প্রবচন ৫/৫/১ - দিল্লী }} | {{Audiobox_NDrops|BN/Bengali - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু|<mp3player>https://s3.amazonaws.com/vanipedia/Nectar+Drops/751128SB-DELHI_ND_01.mp3</mp3player>|"সুতরাং বেদ মানে হচ্ছে জ্ঞান। তুমি সব ধরণের জ্ঞানই বেদসমূহ থেকে পেতে পারো, জাগতিক এবং পারমার্থিক। তাই একে বলা হয় বেদ, জ্ঞান। সেই জ্ঞানবৃক্ষের পরিপক্ব ফলটি হচ্ছে শ্রীমদ্ভাগবত। চার বেদ, আঠারটি পুরাণ, একশত আটটি উপনিষদ, তারপর বেদান্ত সূত্র এবং মহাভারত, যার মধ্যে ভগবদগীতাকে রাখা হয়েছে, ইত্যাদি রচনার পর ব্যাসদেব শ্রীমদ্ভাগবত রচনা করেছেন। এই সমস্ত বৈদিক সাহিত্যসমূহ রচনা করার পরও তিনি সন্তুষ্ট হতে পারেন নি। তারপর তাঁর গুরুদেব তাঁকে পরমেশ্বর ভগবানের লীলাসমূহ বর্ণনা করার নির্দেশ দিলেন। সেইটি হচ্ছে শ্রীমদ্ভাগবত।"|Vanisource:751128 - Lecture SB 05.05.01 - Delhi|৭৫১১২৮ - শ্রীমদ্ভাগবত প্রবচন ৫/৫/১ - দিল্লী }} | ||
Latest revision as of 00:21, 29 December 2019
| BN/Bengali - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু |
| "সুতরাং বেদ মানে হচ্ছে জ্ঞান। তুমি সব ধরণের জ্ঞানই বেদসমূহ থেকে পেতে পারো, জাগতিক এবং পারমার্থিক। তাই একে বলা হয় বেদ, জ্ঞান। সেই জ্ঞানবৃক্ষের পরিপক্ব ফলটি হচ্ছে শ্রীমদ্ভাগবত। চার বেদ, আঠারটি পুরাণ, একশত আটটি উপনিষদ, তারপর বেদান্ত সূত্র এবং মহাভারত, যার মধ্যে ভগবদগীতাকে রাখা হয়েছে, ইত্যাদি রচনার পর ব্যাসদেব শ্রীমদ্ভাগবত রচনা করেছেন। এই সমস্ত বৈদিক সাহিত্যসমূহ রচনা করার পরও তিনি সন্তুষ্ট হতে পারেন নি। তারপর তাঁর গুরুদেব তাঁকে পরমেশ্বর ভগবানের লীলাসমূহ বর্ণনা করার নির্দেশ দিলেন। সেইটি হচ্ছে শ্রীমদ্ভাগবত।" |
| ৭৫১১২৮ - শ্রীমদ্ভাগবত প্রবচন ৫/৫/১ - দিল্লী |