BN/Prabhupada 0723 - জীবন থেকে রাসায়নিক দ্রব্য আসে, রাসায়নিক দ্রব্য থেকে জীবন আসে না: Difference between revisions

(Created page with "<!-- BEGIN CATEGORY LIST --> Category:1080 Bengali Pages with Videos Category:Prabhupada 0723 - in all Languages Category:BN-Quotes - 1974 Category:BN-Quotes - L...")
 
(Vanibot #0023: VideoLocalizer - changed YouTube player to show hard-coded subtitles version)
 
Line 8: Line 8:
<!-- END CATEGORY LIST -->
<!-- END CATEGORY LIST -->
<!-- BEGIN NAVIGATION BAR -- DO NOT EDIT OR REMOVE -->
<!-- BEGIN NAVIGATION BAR -- DO NOT EDIT OR REMOVE -->
{{1080 videos navigation - All Languages|English|Prabhupada 0722 - Don't Be Lazy. Always Remain Engaged|0722|Prabhupada 0724 - The Test of Bhakti|0724}}
{{1080 videos navigation - All Languages|Bengali|BN/Prabhupada 0722 - অলস হয়ো না, সবসময় নিযুক্ত থাকো|0722|BN/Prabhupada 0724 - ভক্তির পরীক্ষা|0724}}
<!-- END NAVIGATION BAR -->
<!-- END NAVIGATION BAR -->
<!-- BEGIN ORIGINAL VANIQUOTES PAGE LINK-->
<!-- BEGIN ORIGINAL VANIQUOTES PAGE LINK-->
Line 18: Line 18:


<!-- BEGIN VIDEO LINK -->
<!-- BEGIN VIDEO LINK -->
{{youtube_right|8XpN9b5n8k8|জীবন থেকে রাসায়নিক দ্রব্য আসে, রাসায়নিক দ্রব্য থেকে জীবন আসে না<br />- Prabhupāda 0723}}
{{youtube_right|83eDylXu-o4|জীবন থেকে রাসায়নিক দ্রব্য আসে, রাসায়নিক দ্রব্য থেকে জীবন আসে না<br />- Prabhupāda 0723}}
<!-- END VIDEO LINK -->
<!-- END VIDEO LINK -->



Latest revision as of 17:43, 29 June 2021



Lecture on BG 7.4 -- Bombay, February 19, 1974

প্রভুপাদঃ সূক্ষ্ম আত্মা এবং স্থুল জড় দেহ রয়েছে এবং সূক্ষ্ম জড় দেহ রয়েছে আত্মা হচ্ছে মূল কিন্তু আগেই ব্যাখ্যা করেছি, দেহ পেতে হলে পিতা ও মাতার মিলনের দ্বারা তা নিষিক্ত হয় এবং মটর দানার আকার নেয় পিতার বীর্যের দ্বারা আত্মা আসে এবং সেখানে অবস্থান করে তারপর দেহ গঠন হতে থাকে। বোঝার চেষ্টা কর যেহেতু সেখানে চিন্ময় আত্মা রয়েছে তাই জন্য জড় বস্তুটি বৃদ্ধি পাচ্ছে আত্মা না থাকলে শিশুটি মারা যাবে, আর কোনই বৃদ্ধি হবে না কোন মৃত শিশুরই দেহ বাড়ে না। সবাই তা জানে সুতরাং এই জড় উপাদান সমূহ চিন্ময় আত্মা থেকে আসছে এমন নয় যে আত্মা থেকে জড় বস্তু আসছে তা নয়। সেটি ভুল তত্ত্ব যদি এটি জড় সংযোগের দ্বারাই আসতো তাহলে তোমরা কেন পারছো না গবেষণাগারে জীবন তৈরি করতে? গবেষণাগারে... না তা সম্ভব নয়। জড় বস্তু... কারণ ... জড় সৃষ্টি হচ্ছে কারণ আমি চেয়েছিলাম এই রকম একটি পরিবেশ এবং অনুমন্তা রূপে পরমেশ্বর ভগবান , তিনি পরম অনুমোদন দাতা তিনি আমাকে একটি নির্দিষ্ট ধরণের মায়ের দেহে প্রবেশের অনুমতি দেন এবং তা থেকে জড় বস্তু বাড়তে থাকে

তাই প্রকৃত সত্য হচ্ছে আত্মা থেকে শক্তি থেকে জড় বস্তু আসছে উদাহরণ স্বরূপ ... আমি সেদিন রাসায়নিক দ্রব্যের কথা বলছিলাম ধর একটি লেবু গাছ , এটি জীব এবং এর থেকে শত শত পাউন্ড সাইট্রিক অ্যাসিড তৈরি হচ্ছে সবাই জানে, তুমি আজকে পঞ্চাশটি লেবু নাও, আরও পঞ্চাশটি নাও এবং সেইগুলো চিপে তুমি বিশাল পরিমাণ সাইট্রিক অ্যাসিড পাবে তাহলে এই সাইট্রিক অ্যাসিড রাসায়নিকটি আসলো কোথা থেকে? কারণ সেই গাছে জীবাত্মা আছে তাই সিদ্ধান্ত হচ্ছে এই যে জীবন থেকে জড় বস্তু আসে জীবন কোন রাসায়নিক বস্তু থেকে আসে না যদি জীবন রাসায়নিক বস্তু থেকেই আসছে তাহলে তুমি তা বানিয়ে দেখাও তোমার যা রাসায়নিক দ্রব্য দরকার আমি দিচ্ছি রাসায়নিক উপাদান তো তৈরি হচ্ছেই। ঠিক যেমন তোমাদের অভিজ্ঞতা আছে যে যখন ঘাম হয় সেটি চেখে দেখলে দেখবে তা নোনতা। অর্থাৎ লবন আছে। কোথা থেকে এই লবন আসছে? কি নাম? সোডিয়াম কার্বনেট? না?

ভক্তঃ ক্লোরাইড।

প্রভুপাদঃ সোডিয়াম ক্লোরাইড। তাহলে এই সোডিয়াম ক্লোরাইড আসছে কোথা থেকে? এটি তোমার দেহ থেকেই আসছে। আর দেহ আসছে আত্মা থেকে তাই সোডিয়াম ক্লোরাইডের মূল উৎস হল আত্মা এইভাবে তোমার শরীর থেকে, গাছের দেহ থেকে , যে কোন দেহ থেকে নিয়ে যদি পরীক্ষা কর কল্পনা কর সেই শ্রীকৃষ্ণের অসীম দেহের কথা , বিশ্বরূপের কথা সেটি কতোটা রাসায়নিক উপাদান বানাতে পারে। তাই এইসব কিছুকে কাল্পনিক মনে কোর না শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন,

ভূমিরাপনলোবায়ু
খং মনো বুদ্ধিঃ এব চ,
অহঙ্কার ইতিয়ম্‌ মে
ভিন্না প্রকৃতিঃ অষ্টধা
(গীতা ৭/৪)

"এই আট প্রকারের জড় সূক্ষ্ম ও স্থুল উপাদান হচ্ছে আমার শক্তি" এটি কৃষ্ণ থেকে আসছে শ্রীকৃষ্ণ কোন বাজে কথা বলছেন না। তিনি তোমাকে প্রতারণা করছেন না তোমাদের মধ্যে যারা কমপক্ষে অগ্রসর আছো, তোমরা কেন ভগবদগীতা পড়ছ? কারণ এটি প্রামাণিক। শ্রীকৃষ্ণ বলছেন সেটিই সত্য। তিনি সবচাইতে মহান কর্তৃপক্ষ। আমাদের কর্তৃপক্ষ থেকে জ্ঞান নিতে হবে, জ্ঞান আমরা বানাতে পারি না। তা জ্ঞান নয়। সেটি অসম্পূর্ণ জ্ঞান। কারণ আমাদের ইন্দ্রিয়গুলো অসম্পূর্ণ।