BN/Prabhupada 0866 - সবকিছু মারা যাবে, গাছপালা, পশু, সবকিছু: Difference between revisions

 
(Vanibot #0005: NavigationArranger - update old navigation bars (prev/next) to reflect new neighboring items)
 
Line 8: Line 8:
<!-- END CATEGORY LIST -->
<!-- END CATEGORY LIST -->
<!-- BEGIN NAVIGATION BAR -- DO NOT EDIT OR REMOVE -->
<!-- BEGIN NAVIGATION BAR -- DO NOT EDIT OR REMOVE -->
{{1080 videos navigation - All Languages|English|Prabhupada 0865 - You are Taking of Country, but the Sastra Takes of the Planets, not of the Country|0865|Prabhupada 0867 - We are Eternal and we are Responsible for our Activities. That is Knowledge|0867}}
{{1080 videos navigation - All Languages|Bengali|BN/Prabhupada 0865 - তুমি দেশের কথা বলছ, কিন্তু শাস্ত্র গ্রহ সম্পর্কে বলছে, দেশ নয়|0865|BN/Prabhupada 0867 - আমরা নিত্য এবং আমরা আমাদের কাজের জন্য দায়বদ্ধ। সেটিই জ্ঞান|0867}}
<!-- END NAVIGATION BAR -->
<!-- END NAVIGATION BAR -->
<!-- BEGIN ORIGINAL VANIQUOTES PAGE LINK-->
<!-- BEGIN ORIGINAL VANIQUOTES PAGE LINK-->

Latest revision as of 07:03, 22 July 2021



750520 - Morning Walk - Melbourne

হরিশৌরিঃ শ্রীল প্রভুপাদ, যদি দেবতাদের তুলনায় মানুষের রূপ খুবই নগণ্য হয়, তাহলে তবু কেন এই দেহ দেবতাদের দ্বারা পর্যন্ত এতো চাহিদা পায়?

শ্রীল প্রভুপাদঃ হ্যাঁ, কারণ মানুষ জন্মে ভগবান উপলব্ধির অনেক ভাল সুযোগ রয়েছে। ঠিক যেমন পাশ্চাত্যের দেশগুলো আর ভারতের মধ্যে। ভারতে দ্রুত ভগবদ্ ‌উপলব্ধির সুযোগ রয়েছে। এখানকার পারিপার্শ্বিক আবহ এতোই ভাল। সুতরাং এই গ্রহটি ভগবান উপলব্ধির জন্য খুব ভাল, আর তার মধ্যে ভারত সর্বশ্রেষ্ঠ।

হরিশৌরিঃ আমাদের মন্দিরগুলোতেও তো একই পরিবেশ থাকার কথা?

শ্রীল প্রভুপাদঃ ওহ্‌, হ্যাঁ।

হরিশৌরিঃ ভারতের অন্যান্য সব শক্তিশালী ধামের মতোই।

শ্রীল প্রভুপাদঃ হ্যাঁ। এই গ্রহের যে কোন স্থানে তুমি সেই শক্তি তৈরি করতে পার।

ভক্তঃ শ্রীল প্রভুপাদ, আপনি গতকাল বলছিলেন যে বৃষ্টির মাধ্যমে সব ভাল ভাল জিনিস আসে, আর সেই বৃষ্টি আসে যজ্ঞের কারণে। এই গ্রহে তো সবাই মাংসাহার করছে, অথবা যেমন দেশে সকলেই পাপাচরণ করছে।

শ্রীল প্রভুপাদঃ তাই জন্যই তো হ্রাস পাচ্ছে। তুমি যতোই পাপ করবে, ততোই বৃষ্টি কমতে থাকবে।

ভক্তঃ এই কারণেই এটি কমে যাচ্ছে।

শ্রীল প্রভুপাদঃ হ্যাঁ। আর শেষে একদমই কোন বৃষ্টি হবে না। সেই সময় এই সারা গ্রহ আগুনে পুড়বে। সেটিই হবে ধ্বংসের শুরু। সবকিছুই মরে যাবে - সব বৃক্ষ, চারা, পশু, সবকিছু। সেই আগুনে সবকিছুই পুড়ে ছাই হয়ে যাবে। এবং তারপর বৃষ্টি হবে, সব ছাই ভেসে যাবে আর বিশ্ব সংহার হবে।

ভক্ত (২) ঃ শ্রীল প্রভুপাদ, আমিও পড়েছি যে মহারাজ যুধিষ্ঠিরের আমলে কেবল রাতের বেলাতেই বৃষ্টি হোত। আসলে কি তাই?

শ্রীল প্রভুপাদঃ রাতের বেলা?

ভক্ত (২)ঃ বৃষ্টি কেবল রাতে হোত যাতে...

শ্রীল প্রভুপাদঃ না। কে বলেছে রাতের বেলা? শ্রুতকীর্তিঃ কৃষ্ণ বইয়ে লেখা আছে যে সন্ধ্যাবেলা বৃষ্টি হোত।

ভক্ত (২)ঃ যাতে করে দিনের বেলা লোকেদের কাজে ব্যাঘাত না ঘটে।

শ্রীল প্রভুপাদঃ হ্যাঁ। সেরকমটাই। যদি রাতে বৃষ্টি হয় এবং দিনের বেলা সূর্যকিরণ থাকে, তাহলে শস্য উৎপাদনের জন্য জমি খুব উর্বর হয়। হ্যাঁ। বাংলায় একটি চলিত কথা আছে, 'দিনে জল, রাত্রে তারা, সেই জন্মে সুখে (?) যদি দিনের বেলা প্রচণ্ড বৃষ্টি হয়, আর রাতে তারা দেখা যায়, তাহলে সেবার বৃষ্টির অভাব হবে। বৃষ্টির অভাব হবে এবং খাদ্যশস্যের অভাব হবে। সবচেয়ে ভাল হচ্ছে রাতের বেলা অনেক বৃষ্টি হওয়া, আর দিনের বেলা উজ্জ্বল সূর্য কিরণ থাকা। তাহলে জমি খুব উর্বর হবে।