BN/Prabhupada 0867 - আমরা নিত্য এবং আমরা আমাদের কাজের জন্য দায়বদ্ধ। সেটিই জ্ঞান: Difference between revisions

 
(Vanibot #0005: NavigationArranger - update old navigation bars (prev/next) to reflect new neighboring items)
 
Line 8: Line 8:
<!-- END CATEGORY LIST -->
<!-- END CATEGORY LIST -->
<!-- BEGIN NAVIGATION BAR -- DO NOT EDIT OR REMOVE -->
<!-- BEGIN NAVIGATION BAR -- DO NOT EDIT OR REMOVE -->
{{1080 videos navigation - All Languages|English|Prabhupada 0866 - Everything will die—all trees, plants, animals, everything|0866|Prabhupada 0868 - We are Escaping this Horrible Condition of Life - You are Escaping Happiness|0868}}
{{1080 videos navigation - All Languages|Bengali|BN/Prabhupada 0866 - সবকিছু মারা যাবে, গাছপালা, পশু, সবকিছু|0866|BN/Prabhupada 0868 - আমরা জীবনের এই বীভৎস অবস্থা থেকে পালাচ্ছি। আর তোমরা সুখ থেকে পালাচ্ছ|0868}}
<!-- END NAVIGATION BAR -->
<!-- END NAVIGATION BAR -->
<!-- BEGIN ORIGINAL VANIQUOTES PAGE LINK-->
<!-- BEGIN ORIGINAL VANIQUOTES PAGE LINK-->

Latest revision as of 07:03, 22 July 2021



750520 - Morning Walk - Melbourne

হরিশৌরিঃ আবহাওয়ার অনিয়মিততা এবং ...

প্রভুপাদঃ সেটি পাপজীবনের কারণে। অনিয়মিত

হরিশৌরিঃ আমরা যদি এই কৃষ্ণ ভাবনামৃত আন্দোলনকে বিস্তার করি ...

প্রভুপাদঃ তাহলে টা নিয়মিত হবে। সেট প্রকৃতির শাস্তি । তুমি হয়তো পাপের জীবনকে পাত্তা নাও দিতে পার, কিন্তু সেটি লিপিবদ্ধ হয়ে আছে সেটি মূর্খতা। "আমি ভগবানের পরোয়া করি না, কি হবে হোক"। এই মনোবৃত্তি মূর্খতা নিম্নলোকের জীবেরা এই মনোভাবের। এই লোকেও পাশ্চাত্যের অনেক জায়গায় এইরকম "কোন কিছুর পরোয়া করে না, পরজন্ম কি, কি ঘটতে চলেছে। চল আনন্দ করা যাক্‌ ব্যাস।" এই হচ্ছে তাদের দর্শন। "চল ভোগ করি, ব্যাস্‌" জড় জাগতিক দৃষ্টিভঙ্গি সেইরকম তাঁরা জানে না যে, আমরা নিত্য এবং আমাদের সমস্ত কার্যকলাপের জন্য আমাদেরকেই দায়িত্ব নিতে হবে। সেটিই জ্ঞান। কিন্তু ওদের কোন জ্ঞান নেই ওরা কেবল ভোগ করতে চায়, এমনকি মৃত্যুরও কোন পরোয়া করে না শুধুই ইন্দ্রিয় তৃপ্তি। ব্যাস্‌ । একে বলা হয় দানব জীবন বিজ্ঞানীরা কত কত ধরণের ব্যাখ্যা করে। তাঁরা স্বীকার করে যে ভিন্ন প্রজাতি আছে কেন এতো ভিন্ন ভিন্ন প্রজাতির জীবন আছে?

হরিশৌরিঃ তাঁরা কেবল অনুমান করছে তাঁরা বলে যে সাম্প্রতিক ফসিল গবেষণা করে এই জানা গেছে যে...

প্রভুপাদঃ সেটা ঠিক আছে।

হরিশৌরিঃ ... তাঁরা তাঁদের নিজেদের গণনা করেছে।

প্রভুপাদঃ কেন এতো ভিন্ন প্রজাতি আছে?

অমোঘঃ তাঁরা বলে যে শুরুতে কেবল একটা কোষ ছিল মাত্র। আর একটা একটা পরিস্থিতি থেকে অন্য পরিস্থিতিতে খাপখাওয়ানোর মধ্য দিয়ে একটা প্রজাতি মরে আর আরেকটা জন্ম নেয় তাই এই সমস্ত বিভিন্ন অবস্থায় প্রজাতিরা খাপ খাইয়েছে

প্রভুপাদঃ কে খাপ খাইয়েছে? কে এসব ব্যবস্থা করেছে?

অমোঘঃ তাঁরা বলে ঘটনাক্রমে...

প্রভুপাদঃ আহ্‌। এটা বাজে কথা। কোন কিছুই ঘটনাক্রমে হয় না। সেটা বাজে কথা। কোন না কোন ব্যবস্থা নিশ্চয়ই থাকবে। কোন জিনিসটা ঘটনাক্রমে হয়? কেন তুমি এসব গাছের যত্ন নিচ্ছ? কত কিছু আছে। কোন কিছুই দৈবক্রমে হয় না। তুমি কারণ দেখতে পারছ না। যদি দৈবক্রমে কেউ ধনী হয়ে যেতে পারে, তাহলে তোমরা এতো পরিশ্রম কেন করছ? কেন রাস্তায় এতো গাড়ি সারাদিনরাত চলছে? এখানে ওখানে? এতো চেষ্টা কিসের জন্য? ঘটনাক্রমেই টাকা আসুক না। বসে থাকো। তুমি কেন টা করছ না? যদি ঘটনাক্রমেই হয়, তো সেভাবেই হোক আর আমিও ধনী হয়ে যাব এতো চেষ্টা কেন করব? ওরা কলেজে কেন যাবে? ঘটনাক্রমেই তোমরা এম এ, পিএইচডি হয়ে যাও না। এসব মূর্খের বাজে কথা, কেবল মোটা মাথার কথা অল্প বুদ্ধি। যদি সবকিছু ঘটনাক্রমেই ঘটে তাহলে এতো প্রচেষ্টা করছ কেন তোমরা? এর উত্তর কি?

অমোঘঃ আসলে... আমরা চেষ্টা করছি, আমাদের চেষ্টা তো করতে হবে, আমরা তো বলতে পারি না ভবিষ্যৎ কি আছে। তাই আমরা চেষ্টা করছি বলেই টা ঘটনাক্রমে হয়ে যাচ্ছে ঠিক যেমন স্কুলে আমরা চেষ্টা করি, হয়তো আমি পাশ করব

প্রভুপাদঃ না। যদি তুমি ঘটনাক্রমেই বিশ্বাস কর, তাহলে তোমার কোন কিছুর জন্যই চেষ্টা করা উচিৎ না কোন কিছুই ঘটনাক্রমে হয় না

হরিশৌরিঃ তাহলে কি আমরা এটা বলতে পারি না যে মানুষের কাজের জন্যই কিছু ঘটছে? আমি একজন লোককে চিনতাম, সে চিঠিতে লিখেছিল ...

প্রভুপাদঃ কার্যপ্রচেষ্টা এবং ভগবানের অনুমোদন। দুটো জিনিস পাঁচটি কারণ আছে - কর্ম, অধিষ্ঠান, শক্তির মাত্রা, কর্তা ও চরমে ভগবানের অনুমোদন তাহলেই কিছু ঘটবে। নয়ত ঘটনাক্রমের কিছুই নেই