"চৈতন্য মহাপ্রভুর আবির্ভাবের পূর্বে, ভগবান কৃষ্ণের লীলাস্থলীগুলো লুপ্ত অবস্থায় ছিল। মানুষ শুধু এইটুকুই জানত যে এই আবাসস্থলিগুলোর মধ্যে কৃষ্ণের জন্ম হয়েছিল, আর তিনি এখানেই তাঁর লীলা করেছিলেন। কিন্তু নিদৃষ্ট লীলাগুলির কোনোটাই উদ্ধার করা হয়নাই। কিন্তু চৈতন্য মহাপ্রভু... যখন উনি সনাতন গোস্বামীকে পাঠালেন, তারপর থেকেই মথুরা-বৃন্দাবন নামক ভূখণ্ড খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়ল। সনাতন গোস্বামীর জন্যই ঐ শহরের গুরুত্ব প্রকাশিত হয়, তাঁকে বৃন্দাবন যাওয়ার জন্য ও মন্দির প্রতিষ্ঠার জন্য অনুমোদন করা হয়েছিল। সনাতন গোস্বামী ও রূপ গোস্বামীর পরবর্তী সময়ে সেখানে হাজার হাজার মন্দির তৈরী হয় এবং বর্তমানে কমেও পাঁচ হাজার মন্দির আছে।"
|