| "সাধারণত মানুষ তার ইন্দ্রিয়ের দাস। যখন মানুষেরা, যখন একজন পুরুষ নিজের ইন্দ্রিয়ের সেবক হওয়ার জায়গায়, হয়ে যায় তার ইন্দ্রিয়ের প্রভু, তখন তাকে স্বামী বলা হয়ে।এই পোষাকটি দিয়ে স্বামী হয়ে না। এই পোষাকটি হলো অপ্রয়োজনীয়, শুধু মাত্র যেরকম সব জায়গাতেই একটা আনুষ্ঠানিক পোষাক আছে বোঝার জন্য যে,' সে হলো সে।' আসলে, স্বামী মানে হলো, যার ইন্দ্রিয়ের ওপর নিয়ন্ত্রণ আছে। এবং সেটাই হলো ব্রাহ্মণ্য সংস্কৃতি। শাম দামস্তপ শৌচং ক্ষান্তিরার্যাবমেব চ। জ্যানাং বিজ্ঞানমস্তিক্যাং ব্রহ্মকর্ম স্বভাবজম (ভগবদগীতা ১৮ .৪২)। ব্রহ্ম। ব্রহ্ম মানে ব্রহ্মান, ব্রাহ্মণ্য সংস্কৃতি। সত্যতা, শৌচতা, এবং ইন্দ্রিয়কে নিয়ন্ত্রণ করা, মনকে নিয়ন্ত্রণ করা, এবং সরলতা এবং সহনশীলতা, জ্ঞানের পূর্ণতা, জীবনে তার ব্যাবহারিক প্রয়োগ, ভগবানের প্রতি বিশেষ - এই যোগ্যতা গুলো হলো ব্রাহ্মণ্য যোগ্যতা যেখানেই আমরা এই যোগ্যতা গুলো পালন করবো, সে ব্রাহ্মণ্য সংস্কৃতি পুনরায় পাবে। "
|