“এই ছাপাখানাটিকে আমার গুরু মহারাজ বৃহৎ-মৃদঙ্গ হিসেবে গণ্য করতেন। তিনি বলেছিলেন। আপনি ছবিতে দেখতে পাবেন— সেখানে একটি মৃদঙ্গ এবং একটি ছাপাখানা আছে। তিনি ছাপাখানাকে অত্যন্ত ভালোবাসতেন। এই জীবনের একদম শুরুতেই তিনি একটি ছাপাখানা শুরু করেছিলেন। আপনি তাঁর জীবনীতে একটি ছোট ছাপাখানার উল্লেখ পাবেন। তাই এই ছাপাখানার মাধ্যমে প্রচার, এই সাহিত্যিক প্রচার অত্যন্ত প্রয়োজনীয়,কারণ এটি কেবল আবেগ নয়। কৃষ্ণভাবনা কেবল কোনো আবেগ নয়। এটা এমন নয় যে, কিছু আবেগপ্রবণ মানুষ এখানে জড়ো হয়েছে আর নাচছে ও কীর্তন করছে। না। এর পেছনে একটি গভীর পটভূমি আছে। এর মধ্যে দার্শনিক ভিত্তি আছে। এর মধ্যে আধ্যাত্মিক ও শাস্ত্রসম্মত উপলব্ধি রয়েছে। এটি অন্ধ বিশ্বাস বা আবেগপ্রবণতা নয়।”
|