"শ্রীকৃষ্ণকে বোঝা খুব কঠিন বিষয়। শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর কৃপায় আমরা শ্রীকৃষ্ণের সন্মন্ধে অল্প কিছু বুঝতে পারি। এবং তারপর ধীরে ধীরে অবশ্যই , আসল উদ্দেশ্য হল ঝোল ভগবান শ্রীকৃষ্ণের লীলায়ে প্রবেশ করা। কিন্তু জল্পনার দ্বারা বা জাগতিক ভুল ধারণার দ্বারা নয় , ধীরে ধীরে, সামাল সামাল প্রাদুর্ভাবে ভবেৎ ক্রম: ( ভক্তিরসামৃত সিন্ধু ১ । ৮। ১৬ )। এখানে একটি কালানুক্রমিক পদ্ধতি আছে , অথবা ক্রমিক পদ্ধতি আছে। আদৌ শ্রদ্ধা। প্রথমত , শ্রদ্ধা , ' ও, কৃষ্ণ , ওই বিশ্বাসটাও বাড়াও , আমাদের ওরম ব্যক্তিদের সাথে সংঘ করা উচিত যারা প্রকৃতভাবে উন্নয়নশীল অথবা কৃষ্ণ ভাবনামৃতের চর্চা করছেন। তাকেই বলা হয়ে সাধু- সংঘ ( চৈতন্য চরিতামৃত মধ্য লীলা ২২। ৮৩ )। আদৌ শ্রদ্ধা তথা ,তারপর তাদের সাথে মেশার পর ভক্তদের সংঘ করার , স্বাভাবিকভাবে একজন ভক্ত হয়ে ওঠে , আমি বলার চেষ্টা করছি যে , আগ্রাহীভাবে ভক্তিমূলক সেবা করবে সেটার জন্য সূচনা শুরু করবে। এটাকেই বলে দীক্ষা। ভজন- ক্রিয়া। "
|