"সুতরাং বেদ মানে হচ্ছে জ্ঞান। তুমি সব ধরণের জ্ঞানই বেদসমূহ থেকে পেতে পারো, জাগতিক এবং পারমার্থিক। তাই একে বলা হয় বেদ, জ্ঞান। সেই জ্ঞানবৃক্ষের পরিপক্ব ফলটি হচ্ছে শ্রীমদ্ভাগবত। চার বেদ, আঠারটি পুরাণ, একশত আটটি উপনিষদ, তারপর বেদান্ত সূত্র এবং মহাভারত, যার মধ্যে ভগবদগীতাকে রাখা হয়েছে, ইত্যাদি রচনার পর ব্যাসদেব শ্রীমদ্ভাগবত রচনা করেছেন। এই সমস্ত বৈদিক সাহিত্যসমূহ রচনা করার পরও তিনি সন্তুষ্ট হতে পারেন নি। তারপর তাঁর গুরুদেব তাঁকে পরমেশ্বর ভগবানের লীলাসমূহ বর্ণনা করার নির্দেশ দিলেন। সেইটি হচ্ছে শ্রীমদ্ভাগবত।"
|