"সুতরাং একজনকে কোন গুরুত্বপূর্ণ কাজে নিয়োজিত থাকতে হবে;তাহলে ঘুম কমে যাবে। সেটা যদি না হয়..., যদি আমরা অলস হয়ে যাই, যদি আমাদের যথেষ্ট কাজ না থাকে, তখন ঘুম আসবে। যদি যথেষ্ট কর্মব্যস্ততা না থাকে কিন্তু যথেষ্ট পরিমান খাওয়া থাকে তাহলে এর পরবর্তী ফলাফল হবে ঘুম। কাজেই আমাদেরকে একটি ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। আমাদের সাত ঘণ্টার বেশী ঘুমানো উচিত নয়। ছয় ঘণ্টা রাতে আর এক ঘণ্টা, এটাই যথেষ্ট। চিকিৎসা বিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে তারা বলে যে ছয় ঘণ্টা ঘুমানোই যথেষ্ট। ছয় ঘণ্টা। সুতরাং ধরি আমরা যদি সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমাই, এক ঘণ্টা বেশী তাহলে চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে আট ঘণ্টা। তারপর ষোল ঘণ্টা। আর দুই ঘণ্টা হরিনাম জপ। দশ ঘণ্টা। আর স্নান ও সাজ-পোশাকের জন্য আরও দুই ঘণ্টা। "
|