"তো যে ব্যক্তি বুদ্ধিমান, সে যদি বুঝতে পারে যে এই জড়জাগতিক পদ গুলো হলো শুধুমাত্র মায়া যা সমস্ত চিন্তা যা আমি রচিত করেছি, আমি এবং আমার নীতির ওপর বিচার করে, সেটা হলো বিভ্রান্তি। তো একজন, যখন একজন ব্যক্তি বুদ্ধিমান হয়ে এই বিভ্রমের বাইরে বেরতে, সে শ্রী গুরুদেবের শ্রীচরণে আশ্রয়ে নেন। সেটা অর্জুন কে দিয়ে দৃষ্টান্ত দেওয়া হয়েছে। যখন সে খুব বিভ্রান্ত হয়ে গিয়েছিলো .... সে শ্রীকৃষ্ণের সাথে বন্ধু হিসাবে কথা বলছিলো, কিন্তু সে দেখল যে,'এই বন্ধুর মতন করে কথা বলে তার প্রশ্নের সমাধান করতে পারবে না।' এবং তখন সে শ্রীকৃষ্ণকে নির্বাচিত করলেন .... কারণ সে শ্রীকৃষ্ণের মূল্য জানতো। অন্তত, সে বোঝার চেষ্টা করেছে। সে তার বন্ধু। এবং তিনি জানতেন যে শ্রীকৃষ্ণকে গ্রহণ .... । 'যদিও তিনি আমার বন্ধুর মতো ব্যবহার করছেন, কিন্তু গণ্যমান্য কর্তৃপক্ষেরা শ্রীকৃষ্ণকে পরমেশ্বর ভগবান হিসাবে মানেন। "
|