BN/690507 প্রবচন - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু বোস্টন: Difference between revisions

 
(Vanibot #0025: NectarDropsConnector - add new navigation bars (prev/next))
 
Line 2: Line 2:
[[Category:BN/অমৃতবিন্দু - ১৯৬৯]]
[[Category:BN/অমৃতবিন্দু - ১৯৬৯]]
[[Category:BN/অমৃতবিন্দু - বোস্টন]]
[[Category:BN/অমৃতবিন্দু - বোস্টন]]
<!-- BEGIN NAVIGATION BAR -- DO NOT EDIT OR REMOVE -->
{{Nectar Drops navigation - All Languages|Bengali|BN/690506b প্রবচন - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু বোস্টন|690506b|BN/690509 প্রবচন - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু কলম্বাস|690509}}
<!-- END NAVIGATION BAR -->
{{Audiobox_NDrops|BN/Bengali - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু|<mp3player>https://s3.amazonaws.com/vanipedia/Nectar+Drops/690507LE-BOSTON_ND_01.mp3</mp3player>|"প্রতি যুগে, এক শ্রেণীর লোক থাকে যারা খুব বুদ্ধিমান হয়। সেই বুদ্ধিমান শ্রেণীর লোকদের ব্রাহ্মণ বলা হয়। পরের শ্রেণী হলো প্রশাসনিক। যারা রাজনীতিতে যোগ দেয় রাজ্যের, সরকারের প্রশাসনের, তাদের ক্ষত্রিয় বলা হয়। ক্ষত্রিয়োর প্রকৃত অর্থ হলো, 'যারা অন্যদের হতো হওয়া থেকে রক্ষা করে'। তারাই ক্ষত্রিয়। তার মানে এই প্রশাসনের, সরকারের কাজ। তো ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয় তারপর বৈশ্য। বৈশ্য মানে যারা উৎপাদন করে, যারা সকলের ভক্ষণের জন্য জিনিস উৎপাদন করে। ব্যবসায়ী, শিল্পী, এদের বৈশ্য বলে। এবং শেষ, চতুর্থ শ্রেণী, তাদের শূদ্র বলে। শূদ্র মানে এরা বুদ্ধিমান, প্রশাসনিক বা শিল্পী নয়, কিন্তু এরা অন্যের সেবা করতে পারে। ব্যাস। সুতরাং বলা হয়েছে কলৌ শূদ্র সম্ভব। এই যুগে, বিশ্ববিদ্যালয় সেখান হচ্ছে কি করে শূদ্র হতে হয়।"|Vanisource:690507 - Lecture at Harvard University Divinity School Cambridge - Boston|৬৯০৫০৭ - প্রবচন হার্ভার্ড  বিশ্ববিদ্যালয়ের  ডিভিনিটি স্কুল ক্যামব্রিজে  - বোস্টন }}
{{Audiobox_NDrops|BN/Bengali - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু|<mp3player>https://s3.amazonaws.com/vanipedia/Nectar+Drops/690507LE-BOSTON_ND_01.mp3</mp3player>|"প্রতি যুগে, এক শ্রেণীর লোক থাকে যারা খুব বুদ্ধিমান হয়। সেই বুদ্ধিমান শ্রেণীর লোকদের ব্রাহ্মণ বলা হয়। পরের শ্রেণী হলো প্রশাসনিক। যারা রাজনীতিতে যোগ দেয় রাজ্যের, সরকারের প্রশাসনের, তাদের ক্ষত্রিয় বলা হয়। ক্ষত্রিয়োর প্রকৃত অর্থ হলো, 'যারা অন্যদের হতো হওয়া থেকে রক্ষা করে'। তারাই ক্ষত্রিয়। তার মানে এই প্রশাসনের, সরকারের কাজ। তো ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয় তারপর বৈশ্য। বৈশ্য মানে যারা উৎপাদন করে, যারা সকলের ভক্ষণের জন্য জিনিস উৎপাদন করে। ব্যবসায়ী, শিল্পী, এদের বৈশ্য বলে। এবং শেষ, চতুর্থ শ্রেণী, তাদের শূদ্র বলে। শূদ্র মানে এরা বুদ্ধিমান, প্রশাসনিক বা শিল্পী নয়, কিন্তু এরা অন্যের সেবা করতে পারে। ব্যাস। সুতরাং বলা হয়েছে কলৌ শূদ্র সম্ভব। এই যুগে, বিশ্ববিদ্যালয় সেখান হচ্ছে কি করে শূদ্র হতে হয়।"|Vanisource:690507 - Lecture at Harvard University Divinity School Cambridge - Boston|৬৯০৫০৭ - প্রবচন হার্ভার্ড  বিশ্ববিদ্যালয়ের  ডিভিনিটি স্কুল ক্যামব্রিজে  - বোস্টন }}

Latest revision as of 05:14, 13 August 2021

BN/Bengali - শ্রীল প্রভুপাদ কথামৃতবিন্দু
"প্রতি যুগে, এক শ্রেণীর লোক থাকে যারা খুব বুদ্ধিমান হয়। সেই বুদ্ধিমান শ্রেণীর লোকদের ব্রাহ্মণ বলা হয়। পরের শ্রেণী হলো প্রশাসনিক। যারা রাজনীতিতে যোগ দেয় রাজ্যের, সরকারের প্রশাসনের, তাদের ক্ষত্রিয় বলা হয়। ক্ষত্রিয়োর প্রকৃত অর্থ হলো, 'যারা অন্যদের হতো হওয়া থেকে রক্ষা করে'। তারাই ক্ষত্রিয়। তার মানে এই প্রশাসনের, সরকারের কাজ। তো ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয় তারপর বৈশ্য। বৈশ্য মানে যারা উৎপাদন করে, যারা সকলের ভক্ষণের জন্য জিনিস উৎপাদন করে। ব্যবসায়ী, শিল্পী, এদের বৈশ্য বলে। এবং শেষ, চতুর্থ শ্রেণী, তাদের শূদ্র বলে। শূদ্র মানে এরা বুদ্ধিমান, প্রশাসনিক বা শিল্পী নয়, কিন্তু এরা অন্যের সেবা করতে পারে। ব্যাস। সুতরাং বলা হয়েছে কলৌ শূদ্র সম্ভব। এই যুগে, বিশ্ববিদ্যালয় সেখান হচ্ছে কি করে শূদ্র হতে হয়।"
৬৯০৫০৭ - প্রবচন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিভিনিটি স্কুল ক্যামব্রিজে - বোস্টন