BN/Prabhupada 0742 - পরমেশ্বর ভগবানের অকল্পনীয় শক্তিমত্তা: Difference between revisions

(Created page with "<!-- BEGIN CATEGORY LIST --> Category:1080 Bengali Pages with Videos Category:Prabhupada 0742 - in all Languages Category:BN-Quotes - 1975 Category:BN-Quotes - L...")
 
(Vanibot #0023: VideoLocalizer - changed YouTube player to show hard-coded subtitles version)
 
Line 8: Line 8:
<!-- END CATEGORY LIST -->
<!-- END CATEGORY LIST -->
<!-- BEGIN NAVIGATION BAR -- DO NOT EDIT OR REMOVE -->
<!-- BEGIN NAVIGATION BAR -- DO NOT EDIT OR REMOVE -->
{{1080 videos navigation - All Languages|English|Prabhupada 0741 - Purpose of Krsna Consciousness movement: Overhauling of the Human Society|0741|Prabhupada 0743 - If You Manufacture Your Program of Enjoyment, Then You Will be Slapped|0743}}
{{1080 videos navigation - All Languages|Bengali|BN/Prabhupada 0741 - কৃষ্ণ ভাবনামৃত আন্দোলনের উদ্দেশ্য - মানব সমাজকে খুঁটিয়ে দেখা|0741|BN/Prabhupada 0743 - যদি তুমি তোমার ভোগের পদ্ধতি উদ্ভাবন কর - তোমাকে চপেটাঘাত খেতে হবে|0743}}
<!-- END NAVIGATION BAR -->
<!-- END NAVIGATION BAR -->
<!-- BEGIN ORIGINAL VANIQUOTES PAGE LINK-->
<!-- BEGIN ORIGINAL VANIQUOTES PAGE LINK-->
Line 18: Line 18:


<!-- BEGIN VIDEO LINK -->
<!-- BEGIN VIDEO LINK -->
{{youtube_right|QZM2FiM7uwg|পরমেশ্বর ভগবানের অকল্পনীয় শক্তিমত্তা<br />- Prabhupāda 0742}}
{{youtube_right|xzn7fsaFdxw|পরমেশ্বর ভগবানের অকল্পনীয় শক্তিমত্তা<br />- Prabhupāda 0742}}
<!-- END VIDEO LINK -->
<!-- END VIDEO LINK -->



Latest revision as of 17:50, 29 June 2021



Lecture on CC Adi-lila 1.10 -- Mayapur, April 3, 1975

এখানে অনেক প্রশ্ন রয়েছেঃ "কিভাবে এই সমুদ্র গুলো সৃষ্টি হলো?" বিজ্ঞানীরা বলে যে এটি হচ্ছে হাইড্রোজেন আর অক্সিজেন গ্যাসের সমন্বয়। তাহলে এই গ্যাস কোথা থেকে এসেছে? উত্তরটি এখানে দেয়া হচ্ছে। অবশ্যই, গ্যাস থেকে জল আসে। তুমি যদি একটি ফুটন্ত পাত্রকে ঢেকে রাখ, তাহলে গ্যাস, বাস্প বেরিয়ে আসবে, তখন তুমি জল বিন্দু দেখতে পাবে। সুতরাং গ্যাস থেকে জল আসে আবার জল থেকে গ্যাস আসে। এটি প্রাকৃতিক নিয়ম। কিন্তু আসল জল এসেছে গর্ভোদকশায়ী বিষ্ণুর ঘাম থেকে। ঠিক যেমন তোমাদের ঘাম হয়। তুমি তোমার দেহের তাপ থেকে বলা যায় ১ গ্রাম কিংবা ১ ছটাক ঘাম তৈরি করতে পার। আমাদের বাস্তব অভিজ্ঞতা রয়েছে। তুমি যদি তোমার দেহ থেকে ১ ছটাক জল উৎপন্ন করতে পার, তাহলে ভগবান কেন তাঁর দেহ থেকে প্রচুর পরিমাণে, লক্ষ লক্ষ টন জল উৎপন্ন করতে পারবেন না? এটা বুঝতে সমস্যা কোথায়? তুমি হচ্ছো একটি ক্ষুদ্র আত্মা, তোমার একটি ছোট্ট দেহ রয়েছে। তুমি তোমার ঘাম থেকে ১ ছটাক জল তৈরি করতে পার। তাহলে কেন ভগবান, যার কিনা রয়েছে বিশাল আকৃতির দেহ, তিনি জল তৈরি করতে পারবেন না, গর্ভোদকশায়ী, গর্ভোদক জল? অবিশ্বাস করার কোন কারণ নেই।

এটিকে বলে অচিন্ত্যশক্তি, অকল্পনীয় শক্তি। তুমি যদি ভগবানের অচিন্ত্যনীয় শক্তিকে স্বীকার না কর, তবে ভগবানের কোন অর্থই থাকে না। যদি তুমি মনে কর "একজন ব্যাক্তি" আমার অথবা তোমার মতো... হ্যাঁ, আমার অথবা তোমার মতো ভগবানও একজন ব্যাক্তি। বেদে এটি স্বীকার করা হয়েছেঃ নিত্যো নিত্যানাম্‌ চেতনশ্চেতনানাম (কঠোপনিষদ ২.২.৩)। বহু চেতন আত্মা রয়েছে এবং তারা সবাই নিত্য। তারা অনেক, বহু বচন। নিত্যো নিত্যানাম্‌ চেতনশ্চেতনানাম। কিন্তু আরেকজন নিত্য রয়েছে, নিত্যো নিত্যানাম, দুই জন। একজন একবচন, আরেকটি বহুবচন। পার্থক্যটি কি? পার্থক্যটি হচ্ছে একো যো বহুনাম বিদধাতি কামান্‌। একবচন বিশেষভাবে এত শক্তিশালী যে তিনি সমস্ত বহুবচনের প্রয়োজনীয় সবকিছু সরবরাহ করছেন। বহুবচন বা জীবাত্মা, অনন্তকোটি কল্পতে, কি পরিমাণ জীবাত্মা আছে তা আমরা গণনা করতে পারি না। কিন্তু তারা একবচনের দ্বারা প্রতিপালিত হচ্ছে। এটিই হচ্ছে পার্থক্য। ভগবান একজন ব্যক্তি; তোমরাও ব্যক্তি, আমিও ব্যক্তি। আমরা নিত্যকাল বিদ্যমান থাকি, যেমনটি ভগবদ্গী‌তায় বলা হয়েছে। শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে বলছেন যে "তুমি, আমি এবং এখানে সমবেত সমস্ত সৈন্য এবং রাজারা, এমন নয় যে তারা পূর্বে কখনও ছিল না। তারা বর্তমানেও রয়েছে, এবং ভবিষ্যতেও এইভাবেই বিদ্যমান থাকবে।" এটিকে বলে নিত্যো নিত্যানাম্‌।