"একটি খরগোশ যখন সে একজন শিকারির মুখমুখী হয়ে এবং বুঝতে পারে যে, 'আমার জীবন বিপদে রয়েছে,' সে তার চোখ বন্ধ করে নেয়ে। সে মনে করে যে, 'সমস্যার সমাধান হয়ে গেছে।' হেসে ওঠেন এবং শান্ত ভাবে তাকে মারা হয়ে। হেসে ওঠেন তুমি দেখো? ঠিক সেইরকম তাদের সমস্যা রয়েছে, কিন্তু আমরা আমাদের চোখ বন্ধ করে নিচ্ছি : 'ওহ, আর কোনো সমস্যা নেই। আমরা খুব খুশিতে আছি। ' ব্যস এটাই। (হেসে ওঠেন) তো এটাকে বলে মায়া। সমস্যার সমাধান হয়ে নি, কিন্তু তারা ভাবছে সমস্যার সমাধান শেষ হয়ে গেছে চোখ বন্ধ করলে। এটাই সব। এখন, এখানে আছে সমস্যার সমাধান, যা শ্রীকৃষ্ণ বলছেন, ভগবদ্গীতার, সপ্তম অধ্যায়ের, চোদ্দ নম্বর শ্লোকে : 'আমার এই দৈবী মায়া ত্রিগুণাত্মিকা এবং তা দুরতিক্রমণীয়া। কিন্তু যারা আমাতে প্রপত্তি করেন, তাঁরাই এই মায়া উত্তীর্ণ হতে পারবেন।' তাই জন্য আমরা এই কৃষ্ণ ভাবনামৃত শিক্ষা দিচ্ছি জীবনের সব সমস্যার সমাধানের জন্য। "
|