BN/Prabhupada 0105 - এই বিজ্ঞান পরম্পরা ধারার মাধ্যমে বোঝা যায়

Revision as of 08:56, 14 January 2018 by Iswaraj (talk | contribs) (Created page with "<!-- BEGIN CATEGORY LIST --> Category:1080 Bengali Pages with Videos Category:Prabhupada 0105 - in all Languages Category:BN-Quotes - 1972 Category:BN-Quotes - L...")
(diff) ← Older revision | Latest revision (diff) | Newer revision → (diff)


Lecture on BG 18.67 -- Ahmedabad, December 10, 1972

ভক্তঃ শ্রীল প্রভুপাদ কেউ প্রশ্ন করেছে যে: "কে এই আন্দোলনটি আপনার পরে বহন করবে?" প্রভুপাদঃকে আমাকে জিজ্ঞাসা করছে, সে এটা করবে। (হাসি) ভারতীয় মানুষঃ (৫) আমি কি আমার ভাল ভক্তদের, তোমাদের প্ল্যান বহন করতে বলতে পারি, আপনার পরে তোমাদের আন্দোলন কে দেখবে, যেমন ভক্তিবিনোদ প্রভুর পরে কে, এই লীডার থাকবে, ওই লীডার থাকবে সাহায্য করবেঃ হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ। প্রভুপাদঃ যেটা ভগবতগীতায় বর্ননা হয়েছে। ইমম বিবস্বতে যোগম প্রক্তাবাম অহং অব্যয়ম বিবস্বানে মনবে প্রাহ মনুর ইক্ষাকবে অভ্রবিৎ (ভ.গী ৪.১) প্রথমে কৃষ্ণভাবনামৃত এই বিজ্ঞান কৃষ্ণ বলেছেন সুর্যকে। এবং সুর্য দেবতা বিবস্বান তা বর্ননা করেছেন তার পুত্র মনুকে। মনু তার পুত্র ইকক্ষাকুকে বলেছেন। এবং পরম্পরা প্রাপ্তম ইমম রাজস্বয়ো বিদু (ভ.গী ৪.২) সুতরাং এই বিজ্ঞান বুঝতে পারা যাবে পরম্পরার মাধ্যমে। যেমন আমরা বুঝতে পারেছি পরম্পরার মাধ্যমে আমার গুরুমহারাজের কাছ থেকে। তাই যারা আমার ছাত্র বুঝতে হবে, তিনি এটি চলমান ধারাটি রাখবে। এই প্রক্রিয়া। এটি একটি নতুন জিনিস নয়। এটা পুরানো জিনিস। শুধুমাত্র সঠিকভাবে আমাদের এটি বিতরণ করতে হবে , যেমন আমরা আমাদের পূর্বসূরী থেকে শুনেছি। অতএব ভগবত-গীতাতে এটি সুপারিশ করা হয়ঃ আচার্য উপাসনা "একজনকে অবশ্যই আচার্যের কাছে যেতে হবে।" আচার্যবান পুরুষ বেদা। তথাপি জল্পনাকল্পনা, তথাকথিত বৃত্তি দ্বারা, এটি সম্ভব নয়। এটা সম্ভব নয়. একজনকে অবশ্যই আচার্যের কাছে যেতে হবে। সুতরাং আচার্য পরম্পরা ধারার মাধ্যমে আসছে, উত্তরাধিকার সূত্র। অতএব কৃষ্ণের প্রস্তাবনা, তদবিদ্ধি প্রণিপাতেন পরিপ্রশ্নেন সেবয়া (ভ.গী.৪.৩৪) একজনকে আচার্যের কাছে অভিগমন করতে হবে, এবং প্রণিপাত, আত্মসমর্পণ বুঝতে চেষ্টা করতে হবে। এই সমগ্র জিনিস আত্মসমর্পণ উপর নির্ভর করে, সে যথা মাং প্রপদন্তে। আত্মসমর্পণ প্রক্রিয়া, আত্মসমর্পণের অনুপাত, কৃষ্ণকে বোঝার উপায়। যদি আমরা সম্পূর্ণভাবে আত্মসমর্পণ করি, তাহলে আমরা সম্পূর্ণরূপে কৃষ্ণকে বুঝতে পারি। যদি আমরা আংশিকভাবে আত্মসমর্পণ করি, তবে আমরা আংশিকভাবে কৃষ্ণকে বুঝতে পারি। সুতরাং যে যথা মাং প্রপদন্তে। এটা আত্মসমর্পণের অনুপাত। যিনি সম্পূর্ণভাবে আত্মসমর্পণ করেছেন, তিনি এই দর্শনটি বুঝতে পারেন। এবং তিনি কৃষ্ণের কৃপার মাধ্যমে প্রচার করতে পারেন।